Post Bottom Ad

Untitled-1.png

সাম্প্রতিক লেখা

আমি আলফা ওমেগা নই : সৈয়দ তৌফিক উল্লাহ (প্রকাশিতব্য কাব্যগ্রন্থরের পান্ডুলিপি পর্ব-1 )



 

আমিআলফাওমেগানই
1.
সে এক স্বন্নময় শুরুরপ্রাক-কালে
নিজেকে অভিযোজন-বিয়োজন করলাম।
আমি কি শুরুর জন্যপ্রস্তুত?
ভেতরবাহিরথেকেউত্তরআসছে, হ্যাঁ
2.
আমার এক চোখে রক্ত জবা
আরএক চোখে দাহ্য পুঁড়ে যাওয়া অতীত
জিহ্বায় গোখরার সদ্য ছোবল মুখ দিয়ে
 গোঙানী নি:শব্দে পাষাণেরা
পাঁজরের হাঢ়ের মর্ম কি কখন বুঝবে?
3.
তাকাও না, তাকালেই আগুন
 আমি আগুনেই ঝলসে গেছি,
আমাকে চোখ রাঙাস না
 আমার চোখ এমনি রঙিন
আমার বসন্ত সকল ফাগুন
আমার পুরোটায় জ্বলছে আগুন
গালিবেরপ্রতি:
1.
মানুষের পোষ মানানো যায়কি?
তবু মানুষেরা পোষা মানুষ হয়।
কেউ কেউ পোষা মানুষনয়
2.                                                 
মানুষসৃষ্টির সেরা জীব,
স্রষ্টার হংকার,
আমরা মানুষেরাই সেই
হংকার কে মানুষের
পতনের মূল বানিয়েছি।
মানুষেরএকমাত্রপ্রতিভারদীপ্তীআছে
মানুষইশ্রেষ্টজীব তাই এই প্রতিদানতৃপ্তী আছে
5.
জমজ মানুষ হয়, জমজমন হয় না, জলজজীবন ভিজে যায়, অশুভশুক্রাণু নারী হয়ে যায়,  
ঈশ্বরের প্রথম আদম ধরারফাঁদ
6.
ভালোথাকা মানে কি?
আদমের সেই নিষিদ্ধ ফলখাওয়ার দৃশ্য!
7.
f¨wMm স্বপ্নটা AšÍZ wQ‡jv,
ZvÕbv n‡jv euvPZvg wK fv‡e!


এইতো জীবন
অসংখ্যবার বলেছি ভেবেছি বারবার
প্রতিবাদে পঙতিমালায় সুগভীর দীর্ঘ:শ্বাস
কতবার পলানো যায় নিজেরকাছ থেকে
মুখোমিুখি দাড়াবার সংকট সম্ভাবনায় উতরেযাবার জন্য
নতুন নতুন গল্প আরব্যখার দাবী তীব্র হয়েওঠে
অপরিহার্য হয়ে ওঠে স্বল্পদৈর্ঘ্য কামনা গুলো
নিয়তি নিয়ম করে। অনিয়মেভরে ওঠে বুকের উপরঘাঁসরোম
কোনদিন কোন আঙুল হয়তনিয়ম ভেঙে পরিচর্যা ছুতোয়বোতাম খুলে
সর্মপিত হবে।স্হিতী পাবে পাষাণ পাঁজর।খোলা চুলের সুবাস নির্লিপ্তঢঙে এলোমেলো
আঙুলেমেখে গুজে যায় কারকানে!
অমীমাংসিত এত্তো ব্যকারণ সর্ম্পকেজ্যামিতি দ্বীধাগ্রস্থ করে।
আমরা যারা অনিয়মের জলসায়বুঁদ হয়ে যাই,
লুটপাট হয়েছিতো স্বনিয়মে। তবু কেন আমাকেপ্যালেষ্টাইনের মতো
ইসরাইল চোখ রাঙিয়ে যায়
শূণ্যতার থলে শূণ্য হতেহতে তলানীতে অবশিষ্ট যাকিছু আছে,
সেটুকু নিংড়ে কি দিলেপ্রান্তিক কৃষকের চাষাবাদ হয়!
ভীষণ খরায় শুস্ক হয়েপড়ে আছে উর্বর জমিন,
অদেখা ফসলে পপি ফুলেরআফিম হয়ে ওঠার মতন
যন্ত্রনাদায়ক, ব্যথা উপশম মলমলাগিয়ে -মীমাংসীত
মনের আস্থা আজ বিপন্নবিলুপ্ত প্রায়

আমার জন্য কোথাও কোন জায়গা নেই

জীবনে বসন্তের বীজ বুনে যাই
আমি নিঃসঙ্গ বুনোহাঁস, দুঃখই আমার স্বপ্ন
আমি কবি নই, নবী নই, মসীহ নই
তবু ভাবনার মেটামোরফসিস চাই

আমার নটী আর সতী মিলিয়ে যায় এক দরজায়
আমি ডেলফির মন্দির দেখিনি
তাই প্রশ্ন করাই হয়নি!
অস্থিরতার অভ্যেস, চিৎকার বিদ্বেষ
নিয়ে বিলুপ্তির একাকিত্বের পথে হাঁটছি
উত্তর আসবে না

পাথরে পাথরে ঘষলেই আগুনেরফুলকি
বের হতেই হবে, কেদেবে গ্যারান্টি?
জন্মালেই পাঁপ-পুঁণ্যের হিসেবকষেেলই
স্বর্গের টিকিট কাটা যায়,নইলে দোযখ নিবাসী
আমিতো জন্মাবে কিনা? কেউ প্রশ্ন করেছে কি?
আমার অনুমতি ছাড়াই আমাকে জন্মাতে হলো
তবে আমি কেন পুুলসিরাতের ভয় পাবো,
কেন হবে আমার গোর আজাব কবরে?
আমিতো বলিনি আমাাকে জন্মদিতে,
তবে জন্ম দায় আমিনেবো কেন?
আমি যা খুুশি করবো
তাতে খোদার কি



সে

অট্টহাসি হাসছো ভাবছো কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না!
 আমি গালিবের মত তাই তোমাকে খুজি না
আলোর ভিড়ে তোমার নীড়ে পাখি হয়ে রও
আমায় ভেবে অন্ধকারে শুধু হাতড়ে বেড়াও
যাও, যতদুর চোখ যায় যাকে ছেড়ে দিতে হয়,
 সে পরের, কারও ঘরের নয়
এমন কি তার নিজরও নয়
সে আসলে সবকিছু ধ্বংসের কারণ ফলাফল 

মা 

মাগো আমি কি ফুরিয়ে গেছি! ভেঙে গিয়েছে ভেতরটা, পুঁড়ে গেছে সব
 ফারাওদের মমির মত সরীসৃপ বেঁচে থাকা, দুদন্ড শান্তি দেয়নি, শুধু শাস্তি দিয়েছে বারবার
জাগিয়ে দিয়েছে আপরাধ প্রবণতা আমি বোধির অসম ছন্নছাড়া
বয়ষ বাড়ছে অাগেকরা পাঁপের অতংক ছেড়েছেড়ে
আমার লম্বা দিনের ঘুম, রাতজাগা লাল দুচোখে রািত্তর হয় ভোর
মাগো আমার তবু কাটেনা নষ্টের ঘোর
শুধু স্বপ্ন দেখে সুখ সত্যিসত্যি ঘটে যায় সব প্রার্থনায়, সবই দোআ তোর
 মাগো আমি কি হারিয়ে গেছি! লাঙল দিয়ে আধ খোড়া বুকের দরজা রেখেছি
মাগো তোর মুখে আমার জন্য গর্বো
তবেই তখন শেষ হবে আমার জনম পর্বো 
সভ্যতারগল্প

এটা জরুরী নয় যেআমাকে সব কিছুই জানতেহবে
আমাকে জানতে হবে পূর্ব-পুরুষদের সব প্রথা-পার্বণ
যে গুলি তারা একতুড়িতেবাতিল করে দিয়েছিল
যেগুলোহয়নিবলেছুড়েফেলেছিলো
যদি বলি সব কিছুতাদের সঠিক ছিলো অথবাসঠিক ছিল না।
এজন্য কি আমাদের সময়বদলে যা, বিলুপ্ত হবেঅথবা
গড়ে উঠবেেআমাদের নতুন কোন কোষ?
যে ভাবে ডাইনোসার টিকেআছে এখনও
যেভাবে মানুষের আদিম স্বার্থই এখনওচুড়ান্ত।
আমরাতো পরাস্ত নই, তবেকেন সংঘাতে জিতে যাই,
আমরাতো জয়ী নই, তবেহারানোর প্রশ্ন আসে?
কিইবা আছে আমাদের!
যা আমাদের পূর্বপুরুষদের ছিলনা।
উত্তর পুরুষদের থাকবে না
বাজিধরে বলতে পারি মনুষ্যত্বেরকারনে অমরা টিকে যাব
তাইআমাদের বাদে আরতো কোনকিছুই ধ্বংস বা হারনোরভয় নাই
আমাদেরমানে কি? আমাদের পূর্ব উত্তর পুরুষদের বৈষম্য?
  
দুচোখভরাযৌবননিয়ে, রেলগাড়ির ছাদে, শুেয়, বসে,
কখনগাছেরডালপালার ঝাপটানিতে মাথাবাচিয়ে।
উপরেটকবকেমাথারউপরসূর্য
নিচেরচারপাশছুটন্তজলা,ভূw,মেঠপথ,
চলন্তগাছেরদৌড়আররেলছাদের পাটাতনে
আমার শরীরদুলছেতুমিযখনআমারবুখখামচেদোল
মানুষ(এক রকম শাস্তি পদ্ধতি
আকাশে বসত করে মহান এক আত্মা; যিনি এই শরীরদান করেছেন আমরা আমাদের এই শরীর এর মালিক অথচ আমাদের শরীর নামক খোলস ব্যতীত কোন কিছুর স্বত্ত্ব? অথবা আধিকার বেচেঁ আছি এর চেয়ে বিস্ময়কর ! আর কিছু কি আছে যা অন্য জীবদের নেই হ্যাঁ আছে বৈকি, সে এক গুপ্ত ধাঁধঁ
বিস্মিত হবার দিন ফুরাবার পর কিম্বা যা বুঝিনা বলে আমরা ভীত! সেই সব ভয় হেসে উড়িয়ে দিয়ে খিজির(:)এর সাথে মোসাপা করার শখে,ইবাদতে, জিকিরে জিকিরে রব ওঠে সত্যি সব সময় সত্যি বলে এত ধরমো, জাতি, উপজাতি, ধর্মোশালার পার্থ্যেকো বুঝিনা বলে,যুক্তিবাদী বা আস্তিক-নাস্তিক নই, আমি একটা শরীর ছাড়া কিছুই নই মহান এক আত্মার খন্ডের খন্ডাংশবিন্দু মা্ত্র; শরীরে খোলসে, আমাদর শাস্তি হয়েছে, আদমের লোভে পড়ে! বাধ্য হয়ে শাস্তির নাম মানুষ লোহারবেড়ীর বদলে একটা মুখোশ, কস্টউম হিসাবে শরীর, হাঁতকড়ার বদলে বিবেক, যা নিয়ে এক মঞ্চ -ভূমন্ডলে আদিম সময় হতে খেলছি সেই শুরুর থেকে
ধর্মো (সক্রামক অস্ত্র শাসত্র)
 তখনো ধর্মোর হয়নি মানুষের জন্ম হয়েছেঅঘটন তখনিই ঘটলো যখন গোষ্ঠীর প্রয়োজন জীবনের তাগিদে অপরিহার্যো হয়ে উ্ঠলো আবিস্কার হলো সমাজ মানুষের প্রয়োজনে মানুষেরা তখনও স্বার্থো সম্ভাবনা যোগবিয়োগ শিখিছে তখনই আনিবার্যের প্রসূতিকাল, প্রথম কান্না জন্মনেবার সাথেসাথে মতভেদ আর নেতৃত্ব বড্ডো দরকার পড়লো আর চমৎকার ভাবে মোড়লের দল নিজেদের দল ভারি করতে গিয়ে যে সকল আস্ত্র ব্যবহার শিখলো প্রয়োগ করলো তার মধ্যে ধর্মো সৃষ্টির সেরা আস্ত্র, আজও অবধি? যা ব্যবহার আজও মানুষ ধরার ফাঁদ হিসাবে ব্যবহার করছে

বাঙলাদেশী বাঙালী

সবমানুষের দুত পঠিান আল্লাহ-কোন মানুষও জানতো না !
তাই তারা আহাম্মকের মত নিজেদের আবাদ করা মাতৃভূমি
যে যার মত মানচিত্র নামক আবিস্কার দিয়ে ভাগ করলাম আবাসটুকু!
 
নিজেদের নতুন করে নামকরণ করলামনতুন করে জাত- শ্রেণী বণিকদের
দেখা পথে চলতে থাকলাম তুমি মানুষ তুমি ভাগ্যবান
তুমিই আল্লাহর দূত পেয়ে যাও বারেবারে
তারপরও বলছি,- এই সময়েও আধুনিক ইউরেপে
শরনার্থীরা খোলা আাকাশের দিকে ইউরোপীয় সভ্যতা স্বাদ নিচ্ছে
সমুদ্রতটে পড়ে থাকা শিশুর লাশ উপুড় হয়ে নির্মম মৃত্যুর  দৃশ্য দেখায়
খবরের শিরোনামে নির্লজ্ঝতার অপূর্ব সব অহংকারে
ভাগ্যিস আমি বাঙলাদেশী বাঙালী, ইউরোপ বা মধ্যপ্রাচ্যের নই
মানবিকতার সাহস সহজেই আামরা হারিয়ে ফেলী, ভূলে যাই পূর্বপুরূষ জয়গাঁথা
লোভ হয় আমরা কি আমাদের  পূর্বপুরূষ মুক্তিযোদ্ধাদের মত নির্ভীক স্বদেশীয়!
কতটুকু খাঠি পাঁজারের ভেতর রাখা সাহসী মাটি 
পূর্বপুরূষ মুক্তিযোদ্ধাদের মতো কি হওয়া যায়?
তবু যে আমার নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হতে ইচ্ছে করে!

B”Qv g„Z¨y
সবাই উচ্ছুনে গেছে, প্রিয় কবরেরআগাছা, জুই ফুল-
হলুদ শর্ষের ক্ষেত, বেলাগামমানুষের দল,সবটাই
তবে আমি ফিরব নাআর
দালাল আর বেশ্যার মাঝেরক্তের দরদামে
সব সর্ম্পক নিলাম হয় এইসমাজের রঙেঢঙে
তবেআমিফিরবকেনআরপতিতপবনে

আগুনের আবিস্কার

আমরা যেদিন আগুন আবিস্কার করে ছিলাম,
সেউ দিন, প্রথম ভয় পেয়ে বিস্মিত হয়েছি উত্তাপের আনন্দে 
আমরা তখনো আগুনে পোঁড়া বেদনার কথা, জানিনা কি অবাক ব্যপার, বিস্ময়কর 

আমাদের প্রজন্মের জন্মগাাঁথা নবী মুসার (:) সময়ের মত
দশটি মিরাকলের দিেক তািকয়ে আছে
হে প্রিয় নবী মুহম্মদ (সা:) তোমর দিকে
আমরা চেয়ে আছি, আমাদের হবে কখন সময়
হে সৃষ্টিকর্তা, শুভেচ্ছা তোমায়, সকল শুকরিয়া তোমারই, এই মাুনুষ জনম!
জীবন জীবন খেলা! আমার সকল সময়ে তোমার উপস্থিতি, আমাদের জানিয়ে দেয়
টের পাই আস্থায়ী সময়ের জন্য হলেও আছি কিম্বা ছিলাম
দেখিয়ে দিলাম গুনাহায়, প্রণয়ের বোবা গোঙানিতে , পূন্যে
বাচারসেকিআনন্দ

খেলা।
বেচে আছো!
আর কি চাই।
বাচারজন্যসবঘটনা, সবরটনা।
বেচেনেই!
তোমারকিছুইনেই।
তুমিএকদাএখানেছিলে
থেকেছিলেনহয়েযাবে।
মনেপড়বেবেচেছিলেমানে,
সবসময়গুলো, শিরায়শিরায়রক্ত
টগবগিয়েছুটেছে! এরবেশিকিছু?
চীন্তাকর, বেচেআছি।
কালযদিবাচি!
আবারছুটবে, নাহয়লুটিয়েপড়বে
হাত বাড়ালেই, হাতের ছোঁয়া আমি যখন যাবো খোয়া
থাকবো না সাথে যখন স্মৃতির বুকে বারুদের জ্বালা, লাভার স্রোত চুলের সিথীঁর মত শীরদাঢ়া বেয়ে নেমে যায় নদী কামনার বিষদাত যতই কামড়ে রবে ন্যাংটো জোৎস্না রাতের আভায় লজ্জাবতী লতা, আমাকে জড়িয়ে ধরতে কি পারবে? পাশফিরে শোয়ার সময়, আমার বুকের গন্ধ, তোমার শ্বাস করে বন্ধ, বুকটা ভরে নিতে চাইবে পাবে না তখন আমার আলিঙ্গন, ছোবে না ঠোট, আর খামচে ধরবে না নোখ

 একলা থাকা মানে খারাপ থাকা নয়


 
পাঁপের সুউচ্চ চূড়ার শীর্ষে উঠে চলছী, সে এক আদিম সময় হতে এখনো, সৃষ্টির রূপান্তর ঘঠবেই, পৃথিবীটা যেমন ঘুরছে, ঠিক একি নিয়মে আমার পুরোনো কালকের বাসী এই আমাকে বদলে নিলাম, শুধরে নিলাম আর নিজেকে বললাম, কেমন আছিস তুই! আয়নার চেয়ে কাছের বন্ধু হয় না, প্রতারক প্রেমিক-প্রেমিকা সব স্বভাবে হায়না রাতারাতি বদলে যদি যেত, সম্পর্কে বিশ্বাস নিরানব্বই হলেও হয় না, বানরের গলায় মুক্তোর মালা সয়না ভালোবাসায় ডেভিট ক্রেডট আঙ্ক কষা যায় না
দেখতে দেখতে আমার বয়ষ বাড়ছে, 

বাড়ছে না আমার ভালো থাকার অভ্যেস, তবু 
চোখ ভরে স্বপ্ন দেিখ, সাহস করে দেখিয়েই দি,
 
ভালো থাকার বদ-অভ্যেস পিছন ঘুরে অতীতের গন্ধ ঘেটে
অলস সমরে থাকাটার নাম বেঁচে থাকা 
আবার নিজেকে জোচ্চুরি করে ঠকানো
 
নিজে নিজে গর্দভের নিজেকে সাময়িকভালোআছি ভান করা 
নিজের প্রত্যেকটি অপকর্মের গ্লানি থেকে বাঁচার জন্য নতুন নতুন ব্যখ্যা আবিস্কার করা 
 
তানা হলে এবাঁচা কিরকম বাঁচা শ্বাস নিলেই তুমি বেঁচে আছো, এটাকেও বাঁচা বলে না
বাঁচার খাচায় পণবন্দি, তবু বাঁচার নিয়মে সময়র ফন্দি, আমার শুধু বয়ষ বাড়লো
অনন্তকাল বাঁচা হলো না
 
নোঁয়ারনৌকাপ্রথমযখনভেসেছিলো, মানুষেরা অন্যএকসূর্যদয়-সূর্যাস্ত আর
ভেসেছিলো প্রাণীকূল।
আর্কেরযাত্রীরা সাগরেভাসতেভাসতে
যেবীজমানুষের দলপুঁতেছিলো!
আজহতেতাপ্রাচীণ বয়:বৃদ্ধ প্রবীণ বুড়োবৃক্ষ।

মনুষগুলোরসেইদৃশ্যমনেনেই
 সে
মনুষ  থাকলেপৃথিবিটা আজবদলেযেত
প্রেমইক্যুয়ালটুভার্জিনইনফিনিটি

এই বালিকা, মেঘ বালিকা! প্রেমবলতে কি বুঝিস? বিশ্বাসেরনামে প্রেম ভৈরবে কিখুজিস?
আধার ছিলই বলেই আলোয়কার বুকে মুখ গুজিস।রেখে দেখিস মাথা প্রিয়কোন কাধে। যদি দেখিসপুরনো উত্তাপ, পুরনো সেই শরীরেরগন্ধ, পিঠে খামচে থাকানখের প্রিয় ব্যাথা, দগ্ধপ্রেম বিভক্ত বালক বালিকারদল, সাত সুমুদ্রে একটাব্যথায়, কলিজায় কলিজায় প্রতিধ্বনিত হয়। তবুওকি প্রেমখুজছো?
নিজে নিজই প্রেম হয়েযায়

কতটুকু কাছে, ততটুকে দূরে

তুমি কতটুকু স্বাধীনতা চেয়েছিলে?
পেয়েছিলে কতটুকু কাকে?
কেমন ছিল আগের দিনে নিজের খাটে,
বেড়ালরা শুতো তোমার বুকে, আমি পাশ বালিশে, আমার খুব রাগ হতো,
তুমি বুঝেও না বোঝার ভান করে শুতে
তাতে তোমার কী? তখনও বোঝনি
প্রথমদিনের কথা মনে আছে! সেইদিন হতে পতিত হয়েছি তোমার ইচ্ছে হলে
নুহ নবীর প্লাবনও যদি হত, আমার ঠোঁটে
তামাটে গন্ধ বুক পুরে নিতে
অতঃপর হয়ে গলে সময়ের পাতকি,
দুজনের সাবালকত্বের অস্তিত্ব মুছে ফেললে, ব্যবহৃত প্রেমিক ভেবে খুন করলে
থাকনা এবার স্বরচিত সুখে, অন্যকোন বুকে আমায় ভেবে মাথা পেতে
যাবারই যখন ছিলি, আগেই যেতিস,
বাঁচতাম আমার আসল আমি
যতোই ঢেকে গেছি নিঃসঙ্গ একাকিত্বে
পুরোনোদিনের প্রতিফলন হয় কি সেই চিত্তে

iyûi †Kvb wj½ †bB
A‡ckv`vi AvMgb evZ©vq MøvwbKi K¨vKUvm
n~j dzwU‡q KvUvq we‡a ivLZvg|স্বপ্নের †Kvb wj½ †bB
PxšÍvi †Kvb eY© †bB|
A`„‡ói evû‡Wv‡i †bB wbwÏ©ó wbqg|
mg‡qi †Kvb ag© †bB,
Avw`Kvj n‡Z Av`‡gi nvZ a‡র nvUv ïiy
gvbe nevi evû‡Wv‡i ew›` †_‡K|
iyûi Dcw¯’wZ Avwe¯Kvi nq
iyûi hLb †f`v‡f` ïiy wj½ wba©vi‡Y|
†mB ïiy Kvgbvi, evmbvi, we‡”Q‡`i|


বখে যাওয়া কেমন স্বদেশ!

জোড়া শালিক, জমজ নয়
দুই' উদ্বেগহীন, স্বরচিত স্বতন্ত্র
পিলখানা হতে একাত্তর সকল শহীদের
রক্তে রাঙানো
হে গণতন্ত্র তোমায় ঘূণ ধরেছে
তনু'দের রেপ করে খুন করেছে
গুম হয়েছে রিজার্ভ ব্যাংকে রাখা জনগণের বিশ্বাস, চুরি হচ্ছে
রামপালে সেই ইংরেজদের নীল চাষের মত
বিদুৎচাষ, সুন্দরবন হত্যার মত
সত্যি প্রিয় স্বদেশ তোমার সবুজ


বড্ডো বেশী আসহায়
গাছের পর গাছ শৈশবের হারানো আরণ্য
তোমার সবুজ অরণ্য সেদিন ধরে ছাব্বিশ
হলো সুন্দর বণে বুকের পাজরে হাড়ে
ঝোলানো মানতের তাবিজ রামপালে
কয়লার টানে সবকথা সবাইজানে
সুন্দরবনে গাছের, মায়া হরিণের খুন হতো না গাছের পর গাছের হত্যা
বন পোড়ানো মনবিলের গন্ধো
এতদিন বাচালেন কতই কতই
ততই মানুষের দল
করছে ছলের পর ছল
আমরা তবে কি আমরা বনদস্যু ?
আমাদেরই বাংলাদেশে!

gy‡VvfwZ© Avk¦vm
Avc‡` wec‡` e‡jv †h †Zvgvi mw½ nq
kxZj cvwU‡Z †iv‡`I gv‡V ï‡q
kixi Sj‡m hvq †iv‡`|
`~‡i mygy`ª DËvj †XD fv‡O R‡j
ï‡ii jnix kã K‡i Pvicv‡k eva fv‡O
†Rvr¯oevq fiv Pvu‡`I PvZv‡j, †Zvgvi Kcv‡ji wUc n‡q
GB †iv‡`, evabnviv el©vq, m~h©v‡¯Í|
†fvi nq, cvwL Wv‡K, cvk wd‡i ïB
†PvL Lywj, nvZ evovB nvZovB
KB Zzwg‡Zv bI‡Zv! kyb¨ weQvbvi Av‡a©KUv
WzešÍ we‡j k¨vIjvi gZ †R‡M IVv nvZ
wd‡i hvq wb‡Ri Kv‡QB wbtm½Zvq|
†hw`b Zzwg cv‡k _v‡Kv Av‡jvi gkvj wb‡q
wgwQj Ki‡Z _v‡K Avgvi †Lvjv eyKUvq Ry‡o
cx‡V b‡Li AvuPo, Avwj½‡bi kã, ¯ú‡k© `vevbj `vn
cywo‡q QviLvi K‡i †`q Avgv‡`i|
GK mgq K¬vwšÍi Av`‡i `yR‡bB Wz‡e hvB
kix‡i kixi, †V‡Ui mv‡_ †Vv‡U,
ZQbQ K‡i Ly‡j †dwj kix‡ii me `iRv Rvbvjv
DwK w`B, †P‡L †`wL, QzB, nvZ †evjvB Kcv‡j|
bL w`‡q AvÜKvi Av‡jvq gvbwPÎ AvuKevi Kv‡j
kixi `y‡Uvi Aveqe Qwo‡q c‡o en‡m¨gq Qvqv †d‡লে


কোন মন্তব্য নেই:

Comments System

blogger/disqus/facebook

Disqus Shortname

stullah